‘নাস্তিকতা’ একটি অন্ধবিশ্বাস
তথ্যসূত্র:
[১] Benjamin Libet, Mind Time: The Temporal Factors in Consciousness; page: 3
[২] http://www.harunyahya.com/en/Brief-Expl … -EVOLUTION
[৩] Colin Patterson, "Cladistics", Brian Leek ile Röportaj, Peter Franz, 4 Mart 1982, BBC;
Lee M. Spetner, Not By Chance, Shattering the Modern Theory of Evolution, The Judaica Press Inc., 1997, s. 175
Retrieved from: http://www.harunyahya.com/en/books/1523 … h-Frauds—2
[৪] Stephen J. Gould, "Evolution's Erratic Pace," Natural History, Vol. 86, No. 5, May 1977, p. 14 [Emphasis added]
[৫] Niles Eldredge, Reinventing Darwin: The Great Evolutionary Debate, [1995], phoenix: London, 1996, p. 9; Retrieved from: http://www.living-fossils.com/2_1.php
[৬] http://textbookofbacteriology.net/growth_3.html
[৭] http://myxo.css.msu.edu/ecoli/overview.html
[৮] William A. Dembski, Jonathan Wells, The Design in Life, Page: 44
[৯] Gordon Rattray Taylor, The Great Evolution Mystery, Sphere Books Ltd., 1984, s. 4; Retrieved from: http://www.harunyahya.com/en/books/1523 … h-Frauds—2
[১০] Nicholas Comninellis, Creative Defense, Evidence Against Evolution, Master Books, 2001, s. 81
Retrieved from: http://www.harunyahya.com/en/books/1523 … h-Frauds—2 [Emphasis added]
[১১] আর্কিব্যাকটেরিয়া থেকে আর্কিঁয়া: বিবর্তনবাদীদের অস্বস্থি
[১২] Stephen C. Meyer, Signature in The Cell;
[১৩] পাভেল আহমেদ, বিবর্তনবাদ ও তার সমস্যা – ৭: সম্ভাবনার অসম্ভাব্যতা ২ বিবর্তনবাদ ও তার সমস্যা – ৮: সম্ভাবনার অসম্ভাব্যতা ৩ (ছক্কা বনাম প্রোটিন)
[১৪] প্রোটিনের গঠনে আল্লাহর নিদর্শণ
[১৫] Benjamin Libet, Mind Time: The Temporal Factors in Consciousness; page: 4,5 [Emphasis added]
Source: http://forum.projanmo.com
- ড. আব্দুল্লাহ সাঈদ খান
ফিলোসফার অব সায়েন্স কার্ল পপারের সুন্দর একটি কথা আছে-
If a proposal or hypothesis cannot be tested in a way that could
potentially falsify the proposal, then the proposer can offer any view
without the possibility of its being contradicted. In that case, a
proposal can offer any view without being disproved. [১]
এ হিসেবে
নাস্তিকদের 'ডেটারমিনিস্ট ম্যাটেরিয়ালিস্ট' মতবাদটি একটি 'বিশ্বাস
ব্যবস্থা' তথা একটি 'ধর্ম', নাস্তিকরা এই ডেটারমিনিস্ট ম্যাটেরিয়ালিস্ট
ব্যবস্থার উপর 'বিশ্বাস' স্থাপন করে আল্লাহকে অস্বীকার করছে। লক্ষ্য করবেন,
এদের সঙ্গে কথায় মাঝে মাঝে বিষয়টি পরিস্কার হয়ে উঠে। যেমন: এদেরকে
ফাণ্ডামেন্টাল ফোর্সেস অব ইউনিভার্সের উৎস সম্পর্কে প্রশ্ন করলে বলবে তা
এমনি এমনি উদ্ভব হয়েছে। তাদের এই উত্তরটি যেমন তারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা
দ্বারা প্রমাণ করতে পারবে না, তেমনি তাদের এই উত্তরটিকে ভুল প্রমাণও করা
যাবে না। কারণ এটি একটি 'বিশ্বাস'।
প্রশ্ন হল 'বিশ্বাস' হলে অসুবিধে
কী? অসুবিধে আছে। মুসলিমরা বিশ্বাস করে এই ফোর্সগুলো আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন
এবং মুসলিমরা কখনও দাবী করেনি যে এটা পরীক্ষা করে প্রমাণ করা যাবে। বরং
মুসলিমরা এটাই বলছে যে 'এই ফোর্সগুলো আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন' এই কথাটায়
'বিশ্বাস' করাটাই ইসলামের দাবী।
"এটি আল্লাহর কিতাব, এর মধ্যে
কোন সন্দেহ নেই ৷ এটি হিদায়াত সেই ‘মুত্তাকী’দের জন্য যারা অদৃশ্যে বিশ্বাস
করে, নামায কায়েম করে।" (সুরা বাকারা, আয়াত: ২-৩)
কিন্তু তথাকথিত
নাস্তিকরা তাদের 'বিশ্বাস'কে একটি সায়েন্টিফিক ডিসগাইজ দিতে চাচ্ছে। তারা
তাদের 'বিশ্বাস'কে বৈধতা দিতে বিজ্ঞানকে অপব্যবহার করছে। তারা এমন ভাবে
বিজ্ঞানের কথা বলছে যেন তাদের এই ‘বিশ্বাস’ প্রকৃতপক্ষে বৈজ্ঞানিকভাবে
প্রমাণিত সত্য। অথচ পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে তাদের এই 'বিশ্বাস'গুলোও
প্রমাণযোগ্য নয়।
ঈশ্বরকে মেনে নেয়ার দাবীটি বিশ্বাসের। সুতরাং যাদের
মেনে নেয়া প্রমাণের উপর নির্ভরশীল, যেমন সৈকত চৌধুরী নামক একজন নাস্তিক
রাহাত খানকে প্রতিমন্তব্য করতে গিয়ে বলেছিলেন:
কিন্তু কেউ যদি ঈশ্বরকে এখানে নিয়ে আসেন তবে তিনি তা প্রমাণ করুক…
তাদেরই বরং 'ঈশ্বর নেই' এটা প্রমাণ করা জরুরী। কেননা বিজ্ঞানের দাবী তারাই তুলছে।
এই
তথাকথিত নাস্তিকরা যে চরম পর্যায়ের অন্ধ বিশ্বাসী তার প্রমাণ বিভিন্ন ভাবে
পাবেন। যেমন বিবর্তনের ব্যাপারে বলতে গিয়ে যদি বলেন যে 'অসংখ্য' মধ্যবর্তী
প্রজাতির ফসিল কোথায়। তারা বলবে প্যালিওন্টোলজী এখনও শুরুর পর্যায়ে,
ভবিষ্যতে আবিস্কার হবে। অথচ গত দেড়শ বছরে ১০০ মিলিয়নের উপর ফসিল আবিস্কৃত
হয়েছে, যাতে একটিও মধ্যবর্তী প্রজাতি নেই। [২]
সুপরিচিত ব্রিটিশ বিবর্তনবাদী ও জীবাশ্রমবিজ্ঞানী (প্যালেওন্টোলোজিস্ট) কলিন প্যাটারসন এই বিষয়ে স্বীকারোক্তি দেন-
No one has ever produced a species by mechanisms of natural
selection. No one has ever got near it and most of the current argument
in neo-Darwinism is about this question.
Natural selection is
not a mechanism that produces anything new and thus causes species to
change, nor does it work miracles such as causing a reptile to gradually
turn into a bird. In the words of the well-known biologist D'Arcy
Wentworth Thompson, "… we are entitled … to see in natural selection an
inexorable force, whose function is not to create but to destroy—to
weed, to prune, to cut down and to cast into the fire." [৩]
কেন ফসিল রেকর্ডে বিবর্তনের প্রমাণ নেই তা বিখ্যাত নিওডারউইনবাদী প্যালেওন্টোলজিস্ট স্টিভেন জে. গোল্ড এভাবে ব্যাখ্যা করেন-
The history of most fossil species includes two features particularly
inconsistent with gradualism: 1. Stasis. Most species exhibit no
directional change during their tenure on earth. They appear in the
fossil record looking much the same as when they disappear;
morphological change is usually limited and directionless. 2. Sudden
appearance. In any local area, a species does not arise gradually by the
steady transformation of its ancestors; it appears all at once and
'fully formed. [৪]
অন্যদিকে প্যালিওন্টোলজিস্ট নাইল্স এলড্রেজ জীবাশ্ম রেকর্ড দেখে বিবর্তনবাদীদের হতাশা ব্যক্ত করেন এভাবে:
No wonder paleontologists shied away from evolution for so long. It
seems never to happen. Assiduous collecting up cliff faces yields
zigzags, minor oscillations, and the very occasional slight accumulation
of change over millions of years, at a rate too slow to really account
for all the prodigious change that has occurred in evolutionary history.
[৫]
সুতরাং তাদের দাবীটির ভিত্তি হল ‘অন্ধবিশ্বাস’।
তারা বলবে
মিউটেশনের মধ্য দিয়ে বিবর্তন হচ্ছে। অথচ অসংখ্য পরীক্ষাগারে কোটি কোটি
মিউটেশনের ঘটনা ঘটানো হয়েছে, এখন পর্যন্ত একটি উদাহরণও নেই যে মিউটেশনের
মাধ্যমে একটি ব্যাকটেরিয়া প্রজাতি আরেকটি ব্যাকটেরিয়া প্রজাতিতে পরিণত
হয়েছে। অপেক্ষাকৃত বড় প্রাণীদের ব্যাপারে তারা বলবে যেহেতু বিবর্তন হতে
মিলিয়ন মিলিয়ন বছর পার হতে হয়, ফলে আমাদের পক্ষে এই বিবর্তন পর্যবেক্ষণ করা
সম্ভব নয়। (যে কথাটা লুকিয়ে আছে: ‘বিবর্তন’ বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব হলে কি হবে?
আমরা ‘বিশ্বাস’ করে ধরেই নিয়েছি যে বিবর্তন হয়েছে) কিন্তু ব্যাকটেরিয়ার
ব্যাপারটাতে তাদের গল্পটি কী? ব্যাকটেরিয়ার ‘জেনারেশন টাইম’ তো খুব দ্রুত।
(ব্যাকটেরিয়ার একটি নির্দিষ্ট কলোনী যে সময়ে সংখ্যায় ঠিক দ্বিগুন হয়ে যায়
তাকে বলে জেনারেশন টাইম) পরীক্ষাগারে বিজ্ঞান জগতে খুব পরিচিত ব্যাকটেরিয়া
E. coli এর জেনারেশন টাইম মাত্র বিশ মিনিট। অর্থাৎ যদি E. coli এর একটি ১০০
ব্যাকটেরিয়ার কলোনী নেয়া হয় তবে বিশ মিনিটের মধ্যে সেটি ২০০ ব্যাকটেরিয়ার
কলোনীতে পরিণত হবে। [৬]
এখন পর্যন্ত ব্যাকটেরিয়া নিয়ে ডারউইনবাদী
বিবর্তনের সবচেয়ে বড় পরীক্ষাটি করেছেন বিবর্তনবাদী বিজ্ঞানী রিচার্ড
লেনস্কি। সেই ১৯৮৮ সাল থেকে পরীক্ষা শুরু হয়েছে, এখনও চলছে। ২০১২ সাল নাগাদ
E. coli-র ৫০০০০ জেনারেশন পার হয়েছে। এগুলো নিয়ে পরীক্ষা করা হয়েছে, প্রতি
৫০০ জেনারেশন পর E. coli-র স্ট্রেইনগুলো নিয়ে সেগুলোর জেনেটিক স্টাডি করা
হয়েছে। অথচ, এখনও পর্যন্ত E. coli, E. coli-ই রয়ে গেছে! [৭]
তারপরও
এই পরীক্ষা অব্যাহত রাখা হয়েছে, এই ‘বিশ্বাস’-এ যে ডারউইনবাদ প্রমাণিত
হবেই। অথচ মিউটেশনের মধ্য দিয়ে আদৌ কি কোন ডারউইনবাদী বিবর্তন সম্ভব?
বিজ্ঞানীরা খুব ভালমতই জানেন যে প্রাণীকোষে কোন ‘জেনেটিক ইরর’ হয়ে গেলে
সেটা সংশোধনের জন্য প্রাণীকোষেই অত্যন্ত পরিকল্পিত সিস্টেম তৈরী করা আছে।
ফলে কোন মিউটেশন হয়ে তা পরবর্তী জেনারেশনে সঞ্চালিত হওয়ার সম্ভবনা নগন্য।
প্রকৃতপক্ষে, অধিকাংশ জ্বিনের মিউটেশনের হার হল প্রতি ১,০০,০০০-এ একটা এবং
যে মিউটেশনগুলো হয় তার অধিকাংশই ক্ষতিকারক। [৮]
এরপরও যদি ধরে নেয়া
হয় যে মিউটেশন উপকারী হতে পারে, তারপরও মিউটেশনের মাধ্যমে জ্বিন পরিবর্তন
হয়ে একটি নতুন বৈশিষ্ট্য অভিযোজন হতে যে পরিমাণ সময় দরকার তা
বিবর্তনবাদীদের কল্পনার জন্যও বেশী। অন্তত এম.আই.টি-র প্রফেসর মুরে এডেন
এবং বিবর্তনবাদী জর্জ গেইলর্ড সিম্পসনের হিসেব থেকে সেটাই বোঝা যায়:
In a paper titled "The Inadequacy of Neo-Darwinian Evolution As a
Scientific Theory," Professor Murray Eden from the MIT (Massachusetts
Institute of Technology) Faculty of Electrical Engineering showed that
if it required a mere six mutations to bring about an adaptive change,
this would occur by chance only once in a billion years – while, if two
dozen genes were involved, it would require 10,000,000,000 years, which
is much longer than the age of the Earth. [৯]
The evolutionist
George G. Simpson has performed a calculation regarding the mutation
claim in question. He admitted that in a community of 100 million
individuals, which could hypothetically produce a new generation every
day, a positive outcome from mutations would only take place once every
274 billion years. That number is many times greater than the age of the
Earth, estimated to be at 4.5 billion years old. These, of course, are
all calculations assuming that mutations have a positive effect on the
generations which gave rise to them, and on subsequent generations; but
no such assumption applies in the real world. [১০]
তথাপি নাস্তিকরা
কেন মিউটশনকে বিবর্তন সংঘটনের ‘প্রভু’ মনে করে? উত্তর ‘অন্ধবিশ্বাস’;
এছাড়া, বিলিয়ন বছরের ব্যবধানে কোন জীব মিউটেশনের মধ্য দিয়ে অন্য একটি জীবে
পরিবর্তিত হয়নি তার প্রমাণ হল ৩.৫ বিলিয়ন বছর পুরোনো আর্কিয়া (বা
আর্কিব্যাকটেরিয়া); বিলিয়ন বছর আগেও যেমন তাদের উত্তপ্ত ঝরণায় পাওয়া যেত,
আজও তাদের গ্র্যাণ্ড প্রিজমেটিক লেকের মত উত্তপ্ত জলাশয়ে পাওয়া যায়। [১১]
বিবর্তনবাদীদের
তথাকথিত প্রথম কোষটি কিভাবে উদ্ভব হল সে বিষয়ে তো এখনও প্রশ্ন করাই হয়নি।
'কোষ' বললে বিষয়টি অনেক জটিল হয়ে যায়, ১৫০ অ্যামাইনো এসিড সম্বলিত একটি
মাঝারি আকৃতির প্রোটিন কিভাবে দৈবাৎ দূর্ঘটনার মধ্য দিয়ে এলো সেটাই না হয়
ব্যাখ্যা করুক। অথচ,
ডগলাস এক্স যে বিষয়গুলো সম্ভাব্যতা কমাতে
পারে সেগুলোকে বিবেচনায় নিয়ে (অর্থাৎ বাদ দিয়ে) ১৫০টি অ্যামাইনো এসিডের
একটি প্রোটিন তৈরী দূর্ঘটনাক্রমে হওয়ার সম্ভাব্যতা হিসেব করেছেন ১০ এর পরে
১৬৪টি শূন্য বসালে যে সংখ্যাটি হয় (তথা ১০১৬৪) এর মধ্যে ১ বার। বিল
ডেম্ব্সকি হিসেব করে দেখিয়েছেন আমাদের দর্শনযোগ্য মহাবিশ্বে ১০৮০টি
এলিমেন্টারি পার্টিকল আছে, বিগব্যাং থেকে এখন পর্যন্ত ১০১৬ সেকেণ্ড পার
হয়েছে এবং দুটো বস্তুর মধ্যে যে কোন বিক্রিয়া প্ল্যাঙ্কটাইম ১০-৪৩ সেকেণ্ড
এর চেয়ে কম সময়ে হতে পারে না। এ সবগুলো সংখ্যাকে একত্রিত করলে দাড়ায় ১০১৩৯;
অর্থাৎ মহাবিশ্বের বয়স, মহাবিশ্বের গাঠনিক এলিমেন্টারি পার্টিকেলের সংখ্যা
এবং পার্টিকেলের মধ্যে বিক্রিয়া হতে ন্যূনতম প্রয়োজনীয় সময়কে একত্রে
বিবেচনার পরও উপর্যুক্ত প্রোটিনটি তৈরী হওয়ার সম্ভাব্যতা ট্রিলিয়ন ভাগ
পিছিয়ে পড়ে। সহজ কথায় উক্ত প্রোটিনটি তৈরী হতে এখন বিলিয়ন ট্রিলিয়ন সেকেণ্ড
(১০২৫ বা ১০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০ বা দশ লক্ষ কোটি কোটি সেকেণ্ড বা একত্রিশ
কোটি বিলিয়ন বছর) অতিবাহিত হতে হবে। [১২, ১৩]
কিন্তু নাস্তিকরা বলে
উঠবে 'সম্ভাব্যতার বিষয়টা আপনি বুঝেননি'; কারণ, নাস্তিকদের অন্ধবিশ্বাস
অনুযায়ী যে কোন অসম্ভব ঘটনা যা ঘটানোর জন্য সুপরিকল্পিত কাঠামো, ডিজাইন এবং
জ্ঞান দরকার তা দূর্ঘটনাক্রমে (by chance) সম্ভব হয় (!)
রেজওয়ান আহমেদের সাথে ফেসবুকে আমার একটি তর্ক হয়েছিল বিবর্তনবাদ নিয়ে, শেষ পর্যায়ে এসে তার মন্তব্যটি এরকম:
Abdullah Saeed Khan: আপনি যতগুলো প্রানির নাম নিলেন, তাদের টিকে থাকার
ইতিহাস খুজতে গেলে তো খবর আছে। আপনিয়েই বরং নিয়েন, তবে আমার কাছে মনে হচ্ছে
"survival the fittest" নিয়ামকটাই হয়ত এদের টিকে থাকার কারণ। আর আমি যা
দেখছি আপনি বিবর্তনের সমালোচনা করতেছেন কিন্তু refuse করতেছেন না।
বিজ্ঞানের মুল মজা তো যোগ্য সমালচনায়। যাই হোক আজকে আলোচনা করে ভাল লাগল।
ভাল থাকিয়েন। [১৪]
সুতরাং কাদের বিশ্বাসটি যে 'অন্ধবিশ্বাস' সেটি
স্পষ্ট বুঝা যায়। পরিশেষে নাস্তিকতা নামক অন্ধ বিশ্বাসের আরেকটি উদাহরণ
দিয়ে পোস্টটি শেষ করছি:
In this philosophy (Determinist
Materialist), observable matter is the only reality and everything,
including thought, will, and feeling, can be explained only in terms of
matter and the natural laws that govern matter. The eminent scientist
Francis Crick (codiscoverer of the genetic molecular code) states this
view elegantly (Crick and Koch, 1998): “You, your joys and your sorrows,
your memories and your ambitions, your sense of personal identity and
free will, are in fact no more than the behavior of a vast assembly of
nerve cells and their associated molecules. As Lewis Carroll’s Alice
might have phrased it: ‘You’re nothing but a pack of neurons (nerve
cells).’” According to this determinist view, your awareness of yourself
and the world around you is simply the by-product or epiphenomenon of
neuronal activities, with no independent ability to affect or control
neuronal activities.
Is this position a “proven” scientific
theory? I shall state, straight out, that this determinist materialist
view is a “belief system”; it is not a scientific theory that has been
verified by direct tests. It is true that scientific discoveries have
increasingly produced powerful evidence for the ways in which mental
abilities, and even the nature of one’s personality, are dependent on,
and can be controlled by, specific structures and functions of the
brain. However, the nonphysical nature of subjective awareness including
the feelings of spirituality, creativity, conscious will, and
imagination, is not describable or explainable directly by the physical
evidence alone. [১৫]
তথ্যসূত্র:
[১] Benjamin Libet, Mind Time: The Temporal Factors in Consciousness; page: 3
[২] http://www.harunyahya.com/en/Brief-Expl … -EVOLUTION
[৩] Colin Patterson, "Cladistics", Brian Leek ile Röportaj, Peter Franz, 4 Mart 1982, BBC;
Lee M. Spetner, Not By Chance, Shattering the Modern Theory of Evolution, The Judaica Press Inc., 1997, s. 175
Retrieved from: http://www.harunyahya.com/en/books/1523 … h-Frauds—2
[৪] Stephen J. Gould, "Evolution's Erratic Pace," Natural History, Vol. 86, No. 5, May 1977, p. 14 [Emphasis added]
[৫] Niles Eldredge, Reinventing Darwin: The Great Evolutionary Debate, [1995], phoenix: London, 1996, p. 9; Retrieved from: http://www.living-fossils.com/2_1.php
[৬] http://textbookofbacteriology.net/growth_3.html
[৭] http://myxo.css.msu.edu/ecoli/overview.html
[৮] William A. Dembski, Jonathan Wells, The Design in Life, Page: 44
[৯] Gordon Rattray Taylor, The Great Evolution Mystery, Sphere Books Ltd., 1984, s. 4; Retrieved from: http://www.harunyahya.com/en/books/1523 … h-Frauds—2
[১০] Nicholas Comninellis, Creative Defense, Evidence Against Evolution, Master Books, 2001, s. 81
Retrieved from: http://www.harunyahya.com/en/books/1523 … h-Frauds—2 [Emphasis added]
[১১] আর্কিব্যাকটেরিয়া থেকে আর্কিঁয়া: বিবর্তনবাদীদের অস্বস্থি
[১২] Stephen C. Meyer, Signature in The Cell;
[১৩] পাভেল আহমেদ, বিবর্তনবাদ ও তার সমস্যা – ৭: সম্ভাবনার অসম্ভাব্যতা ২ বিবর্তনবাদ ও তার সমস্যা – ৮: সম্ভাবনার অসম্ভাব্যতা ৩ (ছক্কা বনাম প্রোটিন)
[১৪] প্রোটিনের গঠনে আল্লাহর নিদর্শণ
[১৫] Benjamin Libet, Mind Time: The Temporal Factors in Consciousness; page: 4,5 [Emphasis added]
Source: http://forum.projanmo.com
Please see this link: